যানবাহন

নতুন গাড়ি কেনার আদ্যোপান্ত

ঢাকার ব্যস্ত এ নাগরিক জীবনে রাস্তায় চলাচল একটি অতীব জরুরি বিষয়। শহরে চলাচলের জন্য যদি সঙ্গী হিসেবে নিজের একটি গাড়ি থাকে তবে তো জীবনটা অনেকই সহজ হয়ে যায়। আপনার নিজের গাড়ি আপনাকে দেয় যত্রতত্র নিজের মত কোথাও যাওয়ার স্বাধীনতা। গাড়ি কেনা যেহেতু অনেক বড় মাপের একটি বিনিয়োগ তাই এটি ক্রয়ের সিদ্ধান্তের আগে এর বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানাশোনার ব্যাপারটা অত্যন্ত জরুরি। বর্তমান গাড়ির বাজার গবেষণার আলোকে আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হবে বাংলাদেশে গাড়ি কেনার সেরা সব পছন্দ ও বিকল্পগুলো নিয়ে। 

একটি বড় সিদ্ধান্ত

একটি নতুন গাড়ি কেনা অবশ্যই একটি বিশাল সিদ্ধান্ত। আপনার ক্রয়কৃত গাড়িটি নিশ্চয়ই আপনি বহু বছর ব্যবহার করতে চাইবেন। একটি ভুল গাড়ি নির্বাচন আপনাকে নানাবিধ অসুবিধায় ফেলবে বিশেষ করে এর ঘনঘন মেইনটেনেন্সের দিকটি। দেখা যাবে গাড়িটি আপনার ব্যবহারে কাজে আসার চেয়ে অধিক সময়ে সারানোর জন্যে ওয়ার্কশপেই পড়ে আছে। জীবনে গাড়ি কেনার বিষয়টি যেহেতু একটি ব্যয়বহুল বিষয়, সুতরাং সতর্কতার সাথে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়াটা জরুরি।
যখনই আপনি একটি ব্র্যান্ড নিউ গাড়ি কিনবেন, সঙ্গে সঙ্গেই এটি পুরোনো ব্যবহৃত গাড়ির তকমা পায় এবং সেই মুহূর্তে কমে যায় এর বাজারমূল্য। গাড়ির এই গড় মূল্যের ধারণা আপনাকে একটি তুলনামুলক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। আপনি তখন সহজেই একটি ব্যবহৃত গাড়ি ও একটি নতুন গাড়ির দামের তুলনা করতে পারবেন।

নতুন নাকি ব্যবহৃত?

নতুন গাড়ি কেনার সুবিধা ও অসুবিধার দিকগুলো

নতুন গাড়িগুলির ইঞ্জিন, ইন্টিরিয়র, এক্সটিরিয়র সহ ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে সর্বশেষ ও আধুনিকতম প্রযুক্তি। গাড়িগুলোতে খুব অল্পই মেইনটেনেন্স এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, এর মাইলেজ ভালো এবং ধোঁয়া নির্গমনের বিষয়টি অতি সামান্য। আর হালের আবিস্কার ইলেকট্রিক কিংবা হাইব্রিড গাড়িতে আপনি পাচ্ছেন ডিজাইনের অভিনবত্ব ও মোবাইল ডিভাইস কম্পেটিবিলিটির মত ট্রেন্ডিং সব ফিচার।

অন্যদিকে ঢাকা এবং সারাবিশ্বেই নতুন গাড়ির দাম বেশি বৈকি কম নয়। গাড়ি বাজারে আসার প্রথম দুবছরের আগে সেই মডেলের গাড়িটির দাম কমতে দেখা যায়না। এছাড়াও গাড়িতে ব্যবহৃত নতুন প্রযুক্তি কিংবা ফিচার সবার পছন্দসই না-ও হতে পারে। ইঞ্জিন ও নির্মাণের অন্যান্য ত্রুটি কেবল গাড়ি বাজারে আসার বছরখানেক পেরোলে তবেই প্রকাশ্যে আসে।

ব্যবহৃত গাড়ি কেনার সুবিধা ও অসুবিধার দিকগুলো

আপনারা ইতিমধ্যেই বুঝে গেছেন, ব্যবহৃত গাড়ি কেনার সুবিধার কথা আসলে প্রথমেই মাথায় আসে এর দাম। আপনি নতুন গাড়ির দামের চেয়ে একবারে অর্ধেকের কম দামেও ব্যবহৃত গাড়িটি সন্ধান পাবেন। যদি আপনার নতুন গাড়ি একান্তই প্রয়োজন না হয় তবে ব্যবহৃত গাড়ি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত আপনার অনেক টাকা বাঁচাবে।

অপরদিকে যেখানে টাকা সাশ্রয়ই ব্যবহৃত গাড়ির মূল সুবিধার দিক, এর অসুবিধাগুলোও কম বিস্তৃত নয়। ব্যবহৃত গাড়ি বেশ কয়েক বছর আপনাকে সেবা দেবে তবে তার পুরোটাই নির্ভর করছে ব্যবহারকারীর ব্যবহারের ধরণের উপর। ব্যবহৃত গাড়ির ভেতরে এমন কিছু সমস্যাও থাকতে পারে যেটি গাড়ির বিক্রেতাও হয়তো জানেননা। ব্যবহৃত এই গাড়িটির হয়তো উচ্চ মাইলেজ থাকবে এবং এর অনেক রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনও হতে পারে।

আমাদের মতামত

নির্ভরযোগ্য একটি গাড়ির অপশন বেছে নিতে আপনাকে বাজার সম্পর্কে সমস্ত জানাশোনা ক্রয়ের আগেই সেরে নিতে হবে। আপনি যদি গাড়ির কারিগরি বিষয়গুলো না বুঝে থাকেন তবে অবশ্যই সেই দিকটিও আপনার নজরে আনতে হবে। আর আপনি যদি ব্যবহৃত গাড়ি কিনে থাকেন, গাড়ি কেনার আগে বিশ্বাসযোগ্য একজন মেকানিককেও আপনাকে খুঁজে রাখতে হবে কারণ প্রয়োজনে আপনাকে তার শরণাপন্ন হতে পারে।

তবে যদি আমাকে ব্যবহৃত ও নতুন গাড়ির কোন একটিতে ভোট দিতে বলা হয়, আমার ভোটটি অবশ্যই নতুন (ব্র্যান্ড নিউ) গাড়িতেই যাবে। তাহলে একটি দেখে নেই, নতুন গাড়ি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত কেন একটি সেরা পছন্দঃ

যেসব কারনে নতুন গাড়ি কিনবেন

ব্যবহৃত গাড়ি কেন কিনবেন সেই প্রশ্ন আসলেই অনেকে যেসব কারণগুলো বলে থাকেন তা হলোঃ

  • আপনার অনেক পরিমাণে টাকা বেঁচে যাবে
  • বিনিয়োগ ঝুঁকি বেশ কমে যাবে
  • একটি নতুন গাড়ি কয়েক বছরের মধ্যে দ্রুত তার মান হারাবে
  • পুরানো গাড়িগুলোর বিল্ড কোয়ালিটি বেশ ভালো

এটি সত্য যে ব্যবহৃত গাড়ির অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে, তবে সামগ্রিক বিচার বিবেচনায় ব্যবহৃত গাড়ি থেকে ভোটের দৌড়ে এগিয়ে থাকে নতুন গাড়ি ক্রয়ের বিষয়টিই। নতুন গাড়ি আপনাকে এমন কিছু সুবিধা দেয় যা ব্যবহৃত গাড়ি থেকে কোনোভাবেই আশা করতে পারেননা। 

দীর্ঘকালীন গাড়ি চালানোর ব্যয় বিবেচনা

গত ৫-১০ বছর ধরেই ব্র্যান্ড নিউ গাড়ির মূল্য সহনীয় পর্যায়ে এসেছে। একটি ব্যবহৃত গাড়ি হয়তোবা দীর্ঘসময় ব্যবহারের উপযোগীও থাকেনা। ব্যবহৃত গাড়ি কেনা আপাতদৃষ্টিতে অর্থসাশ্রয়ী মনে হলেও  আসলে দীর্ঘমেয়াদে এই সিদ্ধান্ত ব্যয়বহুল হয়ে উঠতে পারে।

নতুন ধরনের বিল্ড কোয়ালিটি

আগের পুরোনো গাড়িগুলো উন্নত যন্ত্রাংশের সাহায্যে তৈরি করা হয়েছিল! এই ভ্রান্ত ধারণাটি ভাঙতে কিছুটা গবেষণাই যথেষ্ট। বিগত কয়েক দশক ধরে গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো গাড়ির যন্ত্রপাতির মানের আমূল কোন পরিবর্তন আনেনি। উপরন্তু নতুন গাড়িগুলোতে প্রযুক্তিগত বিকাশের কারণে যুক্ত হয়েছে উন্নত ইঞ্জিন কর্মক্ষমতা, জ্বালানী সাশ্রয় সহ নতুন সব সুবিধা। 

মেইনটেনেন্স ও মেরামত খরচ

প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে ইদানিংকালে বাজারে আসা নতুন গাড়িগুলোর জ্বালানী খরচ পুরোনো গাড়ির চেয়ে তুলনামূলক কম। এছাড়াও আধুনিক প্রযুক্তি যেমন হাইব্রিড, ইলেকট্রিক গাড়ি জ্বালানী খরচকে বড়মাত্রায় কমিয়ে এনেছে। নতুন গাড়িগুলি কম দূষণ নির্গত করে এবং এগুলো পরিবেশের জন্য অনেক বেশি নিরাপদ। দীর্ঘমেয়াদে চালানোর জন্য আপনাকে শুধুমাত্র নিয়মিত মেইনটেনেন্সের দিকটা মাথায় রাখলেই চলবে।

উপরোক্ত কারণের জন্য পুরনো গাড়ি কেনার পরের খরচগুলো ৫-১০ বছর পর হিসাব করলে অনেকটা নতুন গাড়ি কেনার কাছাকাছিই এসে পড়ে। তাইতো আপনাকে ব্যবহৃত গাড়ি কেনার চেয়ে নতুন গাড়ি কেনার ব্যাপারেই বেশি উৎসাহ প্রদান করা হচ্ছে। 

এদেশে নতুন গাড়ি কেনার টিপসগুলো

  1. রিসার্চ – আজকের দিনে যেকোন বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ খুব সহজ একটি বিষয়। হাতে থাকা সমস্ত উপায়ে গাড়ির কোম্পানি, মডেল, দাম সহ নানা বিষয়গুলো নিয়ে ভালোভাবে রিসার্চ সেরে নিন। আপনার হাতে থাকা ফোনটিতে ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর মাধ্যমেই জেনে নিতে পারেন দেশে ও দেশের বাইরে গাড়ি বিষয়ের আদ্যোপান্ত। রিসার্চে পাওয়া নানাবিধ তথ্যগুলো বিক্রেতাদের সঙ্গে দরাদরির ক্ষেত্রে আপনাকে রসদ জোগাবে।
  2. লোন ও অন্যান্য উপায়গুলো –  সরকার গ্রাহকদের নানাবিধ লোন স্কিম এর সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে ক্রেতাদের ক্রয়শক্তি বাড়াচ্ছে ও এটি বাংলাদেশকে আরও অর্থনৈতিকভাবে স্থিতিশীল করছে। ফলশ্রুতিতে অনেক অনেক বেসরকারি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান  গ্রাহককে নানা লোনের সুযোগ করে দিচ্ছে। এমন ব্যাংক, গাড়ির শো-রুম কিংবা গাড়ির আমদানিকারক-কে খুঁজে বের করুন যারা সহজ শর্তে ঋণ দিচ্ছে কিংবা কম দামে গাড়ি বিক্রি করছে ।
  3. চারপাশে খোঁজ নিন – শুধু বড় শো-রুমগুলো নয়, ছোট সব ডিলারদের থেকে গাড়ির ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করুন। হয়তোবা দেখা যাবে ছোট মানের গাড়ির ডিলারেরা আপনাকে সেরা দামে গাড়ি বিক্রি করছে যা আপনি বড় শো-রুম থেকে পাচ্ছেননা।
  4. দরদাম করুন – যদি আপনি বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে থাকেন, তবে নিশ্চিতভাবে আপনি এই দাম দরাদরির বিষয়টিতে দক্ষ। তাও অনেকে কাজের সময়ে এই দক্ষতাকে সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারেনা। কোনোরকমের সংকোচ ছাড়াই সেরা দাম কিংবা লোনে গাড়ি কিনতে দরাদরি করুন। 
  5. টেস্ট ড্রাইভ নিন – বিশ্বাস করুন আর নাই করুন টেস্ট ড্রাইভের প্রচলনটি ইদানিং উঠেই গেছে। গাড়িটি ব্র্যান্ড নিউ বলেই যে এর সমস্ত ব্যাপারগুলো ঠিকভাবে কাজ করবে এমন কোনো কথা নেই। গাড়ির ড্রাইভিং অভিজ্ঞতা কেমন তা গাড়ি কেনার আগে ক্রেতাকে অবশ্যই জেনে নেয়া উচিত। 
  6. বাজেটের মধ্যেই থাকুন – আপনার তেমন গাড়িটিই কেনা উচিত যা আপনার সাধ্যে কুলায়। এবং গাড়ি কেনার সঙ্গে অবশ্যই জ্বালানীর খরচ সহ নানাবিধ বিষয় মাথায় রাখতে হবে। তাই গাড়ি কেনার সিদ্ধান্তে বাজেটের মধ্যেই থাকুন। আপনি যেমন জুতা কেনার আগে সেটি ট্রায়াল না করে কিনেননা, তেমনি নতুন গাড়ির ক্ষেত্রেও বিষয়টি এক। টেস্ট ড্রাইভ বিষয়টি আপনাকে গাড়িটির ব্রেক, কন্ট্রোল সহ যাবতীয় বিষয়ে সম্যক ধারণা পেতে আপনাকে সাহায্য করবে।

চলুন দেখে নেই আর্টিকেলটিতে কি কি নিয়ে আলোচনা হলোঃ

  • বাংলাদেশে গাড়ির দাম (নতুন ও ব্যবহৃত)
  • নতুন ও ব্যবহৃত গাড়ির সুবিধা ও অসুবিধার দিকগুলো
  • নতুন গাড়ি কেনা কেন সেরা সিদ্ধান্ত তার কারণ
  • নতুন গাড়ি কেনার টিপস

এখন আশা করছি আপনার কাছে গাড়ি কেনার ব্যাপারে সমস্ত প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য আছে আর আপনি একটি গাড়ি কিনতেও প্রস্তুত!

আমাদের বাছাই – টয়োটা প্রিমিও

টয়োটা প্রিমিও কিনুন বাংলাদেশে

বাংলাদেশের বাজারে সর্বাধিক বিক্রিত ও নির্ভরযোগ্য গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সবার আগে যার নাম আসে তা হলো টয়োটা। টয়োটা গাড়ির সিডান ক্লাসের মধ্যে করোলা, অ্যালিয়ন এবং প্রিমিও এদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয়। চলাফেরার জন্য টয়োটা গাড়িই সেরা

২০১৯ সালে ক্রয়ের জন্য যে গাড়ির মডেলটিকে আমি রেকমেন্ড করবো তা হলো টয়োটা প্রিমিও। এটি ব্যবহারকারীকে দেয় সেরা ও বিলাসী সেডান গাড়ি চালনার অভিজ্ঞতা। প্রিমিও সিরিজের গাড়িগুলো নতুন গাড়ি হিসেবে দূর্দান্ত একটি পছন্দ। 

টয়োটা প্রিমিও চার দরজা ও ১৫০০ সিসি ইঞ্জিনের আদর্শ একটি গাড়ি। গাড়িটির ইঞ্জিনের রয়েছে অবাক করা পারফরম্যান্স। এতে আছে ৪ সিলিন্ডার ডিওএইচসি১৬ ভালভ যা ৬০০০ আরপিএম-এ উৎপাদন করে ১০৯ হর্সপাওয়ার। এই গাড়ির রয়েছে ৪২০০ আরপিএম-এ ১৪ এনএম টর্ক উৎপাদনের ক্ষমতা। টয়োটা প্রিমিও ব্যবহারকারীকে দেয় ঘন্টায় ১৮৫ কিলোমিটার পর্যন্ত গতির রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।

অধিকাংশ ব্যবহারকারীদের মতে প্রিমিও খুব আরামদায়ক একটি গাড়ি। স্টাইলিশ ইন্টিরিয়র ও এক্সটিরিয়র দিয়ে নির্মিত গাড়িটি আয়তনে বেশ প্রশস্ত। অনন্য ও বিলাসী ব্যবস্থায় গাড়িটিতে ড্রাইভারসহ আরামে ৫ জন বসতে পারবেন। এটি ব্যবহারকারীদের মতে আদর্শ একটি ফ্যামিলি কার। বাংলাদেশের অমসৃণ রাস্তার জন্য এটি নির্ভরযোগ্য ও টেকসই একটি গাড়ি যা ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট সহ সব শহরের রাস্তায়ই ব্যবহারের উপযোগী। স্টাইল, পাওয়ার ও ভরসা রাখার মতো গাড়ি টয়োটা প্রিমিও বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের জন্য আসলেই একটি কমপ্লিট প্যাকেজ।

শেষকথা

আশা করছি আর্টিকেলটির মাধ্যমে বাংলাদেশে গাড়ি কেনার বিষয়ে আপনি ভালো ধারণা পেয়েছেন। আর এটাও বুঝতে পেরেছেন নতুন ও ব্যবহৃত গাড়ির সামগ্রিক সুবিধা অসুবিধা বিবেচনায় রেখে গাড়ি কেনার সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত।

গাড়ি কেনার বিষয়টি যেহেতু জীবনের বড় একটি সিদ্ধান্ত তাই আর্টিকেলে উল্লেখিত  পরামর্শগুলো মাথায় রাখলে আপনি সেরা সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন এবং আপনাকে এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ভবিষ্যতে আর আফসোস করতে হবেনা।

Bikroy.com এর মতো বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত মার্কেটপ্লেসে আপনি নতুন ও ব্যবহৃত গাড়ি, মোটরবাইক, অ্যাপ্লায়েন্স, ইলেকট্রনিক্স সহ বাড়ি ভাড়া, চাকরির বিজ্ঞপ্তি নেয়া সহ সারাদেশে প্রাত্যহিক নানাবিধ পণ্য ও সার্ভিস খুঁজে পেতে পারেন।

বাংলাদেশী গ্রাহকের জন্য সেরা পণ্য ও সেবা খুঁজে পেতে Bikroy.com একটি নিরাপদ, সুরক্ষিত এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ মার্কেটপ্লেস।

নতুন কিংবা ব্যবহৃত গাড়ি কিনতে যাওয়া ক্রেতার জন্য আপনার কি কোন পরামর্শ আছে? আর্টিকেলে প্রদত্ত তথ্য ও পরামর্শগুলোর সাথে আপনি কতটা একমত? আপনার ভাবনা, মতামত ও পরামর্শগুলো জানান কমেন্টে।

Facebook Comments
সাবস্ক্রাইব করুন

No spam guarantee.

Show More

Md. Altamis Nabil

ডিজিটাল সার্ভিস বিশেষজ্ঞ | লেখক, কলামিস্ট ও স্বাধীন চলচ্চিত্রকার কন্টেন্ট লেখক, বিক্রয়.কম অতিথি লেখক, ভোরের কাগজ ও বাংলানিউজ২৪.কম প্রকাশিত গ্রন্থঃ মহারাজা তোমারে সেলাম (২০১৯)

Related Articles

Back to top button
Close
Close