বেছে নিন আপনার পরিবারের জন্য সেরা গাড়িটি!
বাংলাদেশের গাড়ির শো-রুম গুলোয় নানা মডেলের বিভিন্ন রকমের গাড়ি রয়েছে। কিন্তু মানুষ কেন বাংলাদেশে গাড়ি কেনেন, তার পেছনে আসল কারণটা কি? হ্যাঁ, প্রশ্নটা শুনতে কিছুটা অর্থহীন মনে হতে পারে, কেননা অল্প কথায় এর উত্তর দেয়া সম্ভব নয়!
প্রায়ই আমরা আমাদের শখ ও ইচ্ছার উপর ভিত্তি করে নতুন ব্র্যান্ডের গাড়ি কিংবা লেটেস্ট মডেলের গাড়িটি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি, তারপর যুক্তি তর্কের সাহায্যে আমাদের সেই শখকে ন্যায্য প্রমাণ করার চেষ্টা করে থাকি। মানুষের মন আসলে ঠিক এভাবেই কাজ করে, আমরা কোন কিছু করার সিদ্ধান্ত আগে নিয়ে ফেলি, আর সেই সিদ্ধান্তকে যৌক্তিক প্রমাণ করার জন্য নানা রকম কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করি।
যখন কেউ কেউ লেটেস্ট মডেলের বিলাসবহুল গাড়ি কেনার স্বপ্ন দেখেন, তখন প্রথম বারের মত গাড়ি কিনবেন এমন বেশির ভাগ মানুষই তাদের জীবনসঙ্গী, সন্তানাদি, মা, বাবা অর্থাৎ তাদের পরিবারের সকল সদস্যের চাহিদা ও প্রয়োজনের কথা ভেবে তারপর কোন সিদ্ধান্ত নেন।
আকর্ষণীয় ডিজাইন, ভালো পারফর্মেন্স, আর তার সাথে আধুনিক প্রযুক্তি এ সব কিছুর দিকে লক্ষ্য রেখে সঠিক একটি সিদ্ধান্ত নেয়া বেশ কঠিন একটা কাজ। আমাদের পরিবারের জন্য সেরা গাড়িটি বেছে নেয়ার জন্য আমরা এক রকম চাপের সম্মুখীন হই সব সময়।
পরিবারের জন্য একটি গাড়ি কেনা অন্য যেকোন গাড়ির মত সহজ নয়। নিরাপদ পরিবহন, একটি পুরো পরিবার নিয়ে বাইরে ঘুরতে বা খেতে যাওয়া, সবাই মিলে অবসরের বিনোদন, পারিবারিক রোমাঞ্চকর মুহূর্ত ইত্যাদি নানা রকম ব্যাপার মাথায় রেখে তবেই একটি গাড়ি বাছাই করতে হয়। এই গাড়িটি হতে হবে এমন যেখানে আমরা আমাদের সব প্রিয় মানুষগুলোকে এক সাথে নিয়ে ভ্রমণ করতে পারি এবং আমরা যা কিছু করতে ভালোবাসি তা সবাই একসাথে করতে পারি!
বাংলাদেশে সঠিক একটি পারিবারিক গাড়ি পছন্দ করার সময় যে বিষয় গুলো মাথায় রাখা আবশ্যক
গাড়ির সাইজ
আপনার পরিবারের জন্য সেরা গাড়িটি বেছে নেয়ার জন্য অন্যতম প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে জিনিসটা নিয়ে ভাবতে হয় তা হলো এর সাইজ। যারা খুব শীঘ্রই নিজেদের জীবন গুছিয়ে নেয়ার কিংবা বিবাহিত জুটি হিসেবে একটি পরিবার শুরু করার কথা ভাবছেন, তাদের নতুন গাড়িটি অবশ্যই এমন সাইজের হতে হবে যেখানে তাদের বর্তমান ও ভবিষ্যতের পরিবারের সব সদস্য নিয়ে চলাচল করা সম্ভব হয়।
যখন আপনার পরিবারটি স্বামী ও স্ত্রীর ছোট পরিবার হয়, তখন একটি মোটর সাইকেল কিংবা একটি আঁটসাঁট ছোট গাড়িই যথেষ্ট। কিন্তু সাথে যদি একটি বাচ্চা থাকে, তাহলে সেখানে আরো ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেয়া প্রয়োজন। আপনার গাড়িটির সাইজ নির্বাচন করার সময় নিম্নের প্রশ্নগুলো অবশ্যই নিজেকে করে নেবেন:
- খুব বেশি সমস্যা ছাড়াই কি গাড়িটিতে একটি বাড়তি সিট ইনস্টল করা সম্ভব?
- আপনার বাচ্চাটিকে গাড়িতে ওঠা নামা করানোর জন্য যথেষ্ট পরিমাণ জায়গা রয়েছে কি?
- নিরাপত্তামূলক বিভিন্ন ফিচার যেমন চাইল্ড লক রয়েছে কি?
- আপনার বাচ্চাটিকে সূর্যের তীব্রতা থেকে বাঁচানোর জন্য জানালাগুলো টিন্টেড বা গাঢ় রঙের প্রলেপ দেয়া রয়েছে কি?
- আপনার স্ত্রী, মা, শ্বশুর শাশুড়ি, কিংবা যেকোন পূর্ণবয়স্ক মানুষের বসার জন্য গাড়ির অতিরিক্ত সিটে পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে কি?
- আপনার পরিবারে দ্বিতীয় একটি বাচ্চা নেয়ার কোন সম্ভাবনা রয়েছে কি?
- বাচ্চাদের স্ট্রলার সহ অন্যান্য বিভিন্ন অনুষঙ্গ গাড়িতে নেয়ার জায়গা রয়েছে কি?
বাংলাদেশে আদর্শ একটি পারিবারিক গাড়ি পছন্দ করে নেয়ার জন্য এই প্রশ্নগুলোর উত্তর আপনাকে যথেষ্ট সাহায্য করতে পারে। যেহেতু গাড়ি কেনাটা বেশ বড় অংকের একটা টাকার ব্যাপার, তাই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই বেশ সচেতন হতে হবে শুরু থেকেই!
জ্বালানীর খরচ
যত সময় যাবে, জ্বালানীর খরচ শুধুমাত্র বাড়তেই থাকবে। তাই গাড়ি কেনার ব্যাপারে এই ফ্যাক্টরটি নিঃসন্দেহে একটি ভাবার বিষয়। অতএব আপনি যেই গাড়িগুলো কেনার জন্য অপশন হিসেবে দেখছেন, সেগুলোর সম্ভাব্য জ্বালানী খরচ ও উপযোগিতা নিয়ে কিছুটা গবেষণা আপনাকে করতেই হবে। যেহেতু আপনার ছোট খাটো পারিবারিক ভ্রমণ কিংবা যেকোন জায়গায় যাওয়ার জন্য গাড়িটি সব সময় ব্যবহৃত হবে, তাই সেটি কী পরিমান জ্বালানী পোড়াতে পারে বা বাঁচাতে পারে সেটা আপনাকে অবশ্যই আগে থেকে বুঝে নিতে হবে।
অন্যান্য বিভিন্ন বিষয়ের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ কিছু ব্যাপার, যেমন লম্বা সময় ধরে ট্রাফিক জ্যামে বসে থাকা, গ্রীষ্মের তীব্র গরমের সময় এয়ার কন্ডিশনিং ব্যবহার করা ইত্যাদি আপনার গাড়িটির জ্বালানী খরচের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। আমাদের এই প্রতিবেদনটি পড়ে জেনে নিতে পারবেন কীভাবে গাড়ি চালানোর সময় কোন উপায়ে জ্বালানী খরচ কমিয়ে আনা যায়।
কেনার আগে আপনার বাজেট নির্ধারণ করুন
বাংলাদেশে গাড়ি কেনার মত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ শুরু করার আগে সব সময়ই নিজস্ব একটি বাজেট পরিকল্পনা করে নেয়া দরকার। এর কারণ হলো, বিভিন্ন ধরণের বাজেটের মধ্যে অজস্র অপশন আপনার সামনে চলে আসবে। যেহেতু ঘুরে ফিরে আপনাকে আসলে আপনার বাজেট বুঝেই গাড়ি পছন্দ করতে হবে, তাই এই ব্যাপারটিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার পরিবারের জন্য সঠিক গাড়িটি খুঁজে পাওয়ার সময় আপনি নিশ্চয়ই কোন বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে চাইবেন না। অতএব আপনার বাজেট খুব বেশি কম যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আবার বাজেট কিছুটা কম থাকলে বেশ ভালো পরিমাণ টাকা ভবিষ্যতের জন্য জমানো সম্ভব, তাই খুব বেশি খরচও করা ঠিক নয়।
একটা নির্দিষ্ট মডেল কেনার জন্য জেদ করবেন না
মনে রাখবেন, আপনার পরিবারের জন্য সঠিক গাড়িটি বাছাই করাটা একটি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ। অতএব সঠিক অপশনটি বেছে নেয়ার পথে আপনার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। আবেগের বশবর্তী হয়ে একটা বিশেষ কোন মডেলের গাড়ি কেনার জন্য মরিয়া হবেন না। কেননা এতে আপনার পরিবারের জন্য ভালো হয় এমন সাশ্রয়ী অপশনগুলো হয়ত আপনার আর চোখেই পড়বে না।
যখন আপনি একটি বিশেষ কোন মডেলের গাড়ি কেনার পক্ষপাতী হয়ে থাকেন, তখন আরো ভালো রেটিং, রিভিউ এবং নির্ভরযোগ্যতার মত বিকল্প অপশনগুলো আর খেয়াল করতে পারবেন না। অতএব আপনার চাহিদা ও প্রয়োজনগুলো মাথায় রেখে বাজারের বিভিন্ন অপশনগুলোর মধ্যে তুলনা করে দেখার চেষ্টা করুন। এই ভাবে আপনি আপনার পরিবারের চাহিদার সাথে মিলে যায় এমন সব দিক বিবেচনা করে একটি ভালো সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ পাবেন।
ভবিষ্যতের কথা ভাবুন
একটি পারিবারিক গাড়ির ক্ষেত্রে আপনাকে সব সময়ই দৈনন্দিন ব্যবহারের কথা ভাবতে হবে, আর সেটা অবশ্যই হতে হবে দীর্ঘমেয়াদী। সময় যত যাবে, আপনার পরিবারেও নিশ্চিত ভাবে কিছু পরিবর্তন আসবে। আপনার পরিবার যত বড় হতে থাকবে, সেই সাথে আপনার চাহিদা ও প্রয়োজনগুলোও পরিবর্তন হতে থাকবে। অতএব চেষ্টা করুন সব সময় বড় স্বার্থটা পূরণ করতে, পরিবারের জন্য সেরা গাড়িটি বেছে নেয়ার জন্য ভবিষ্যতের কথা এখন থেকেই ভেবে নিন।
জীবনের সব কিছুই আগে ভাগে পরিকল্পনা করে ফেলা কখনওই সম্ভব নয়। কিন্তু যখন আপনি এত বড় একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, তখন দীর্ঘমেয়াদী সুযোগ সুবিধার কথা ভেবে নেয়াটা আবশ্যক। আপনি নিশ্চয়ই তাড়াহুড়ো করে এমন একটি গাড়ি কিনতে চাইবেন না, যেটা বছর পার হওয়ার সাথে সাথে আপনার প্রয়োজন পূরণ করতে ব্যর্থ হয়ে পড়বে।
নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিন
আপনার পারিবারিক গাড়িটিতে আপনার ভালোবাসার ও সবচেয়ে কাছের মানুষগুলোর মধ্যে কেউ না কেউ সব সময়ই চলাচল করবে। অতএব তাদের ভালোর জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা আপনার প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রায়োরিটি হওয়া উচিত। গাড়ির নিরাপত্তা ফিচার গুলো প্রতিদিনই একটু একটু করে পরিবর্তন হচ্ছে এবং বিগত কয়েক দশক ধরে গাড়ির নিরাপত্তা ব্যবস্থা বিবর্তিত হয়ে চলেছে। অতএব হাতের সাহায্য ছাড়াই মোবাইল ফোন চালানোর সুবিধা, জিপিএস, পাওয়ার ও চার্জিং এর সুবিধা, ওয়ারেন্টির নির্ভরযোগ্যতা এবং পথে চলাকালীন সময়ে রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা ইত্যাদি বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
বিভিন্ন নতুন গাড়ির মডেলে উন্নত প্রযুক্তির ফিচার, যেমন রিয়ারভিউ ক্যামেরা, ব্লাইন্ড স্পট অর্থাৎ যেখানে চোখ পৌঁছে না সেই দিকে ক্যামেরা, মোশন সেন্সর এবং এন্টি-লক অর্থাৎ লক হয় না এমন ব্রেক রয়েছে। কিন্তু আপনি যদি ব্যবহৃত গাড়ি কেনার কথা ভেবে থাকেন তাহলে ব্যবহৃত গাড়ি কেনার আগে কিছু বিষয় অবশ্যই ভেবে দেখবেন। সঠিক ভাবে রিসার্চ এবং পরিকল্পনা করার মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার পরিবারের জন্য সেরা গাড়িটি খুঁজে নিতে পারবেন, যেটি কিনা আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য একই সাথে কার্যকরী, উপযোগী ও পারফেক্ট হবে।
সর্বাধিক জনপ্রিয় গাড়ি – টয়োটা
বাংলাদেশে পাবিবারিক গাড়ি হিসেবে ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি মডেলের গাড়ি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে, যেমন- নির্ভরযোগ্যতার জন্য টয়োটা করোলা, বিশাল স্পেস ও উন্নত গড়নের জন্য টয়োটা নোয়াহ, বিভিন্ন দামের মধ্যে ছোট আকারের গাড়ি, যেমন- মিতসুবিশি ল্যানসার, টয়োটা এলিয়ন, নিসান পালসার, টয়োটা এক্সিয়ো, টয়োটা প্রোবক্স, নিসাল ব্লুবার্ড আরো কত কি।
বাংলাদেশে থাকা নানা ধরণের লেটেস্ট ব্র্যান্ডের গাড়ির মধ্যে টয়োটা হলো সর্বাধিক জনপ্রিয় উৎপাদক কোম্পানি এবং এই কোম্পানির টয়োটা করোলা গাড়িটি এর অসাধারণ ও নজরকাড়া ফিচারের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সর্বাধিক বিক্রিত। আমাদের আর একটি প্রতিবেদন থেকে জেনে নিন বাংলাদেশের সেরা ও সর্বোচ্চ বিক্রিত গাড়িগুলো সম্পর্কে ।
টয়োটা করোলা গাড়িটির ব্যাপক জনপ্রিয়তার পেছনে কারণের তালিকা অগণিত। কিন্তু সংক্ষেপে বলতে গেলে এটি হলো এমন একটি ছোট সেডান গাড়ি, যেখানে রয়েছে পর্যাপ্ত স্পেস, আরামদায়ক এবং যথেষ্ট জ্বালানী সাশ্রয়ী। এই গাড়িটির বাহ্যিক গঠন ও চেহারাও বেশ আদর্শ রকমের। ঢাকা শহরের ঝুঁকিপূর্ণ ও অনিয়ন্ত্রিত রাস্তা কিংবা দেশের যেকোন এলাকায় যেকোন পরিস্থিতিতে করোলা গাড়ির পারফর্মেন্স সত্যিকার অর্থে অসাধারণ। গাড়িটির বাইরের ডিজাইন ও সৌন্দর্যের সাথে মিল রেখে এর ভেতরের গঠনও যথেষ্ট স্টাইলিশ। সহনীয় ও আকর্ষণীয় দামের মধ্যে নিঃসন্দেহে এটি একটি নিরাপদ গাড়ি।
যেখানে নোয়াহ এবং হায়েস গাড়িগুলো মূলত ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, সেখানে বিভিন্ন যৌথ ও বড় পরিবার সবাইকে এক সাথে নিয়ে ভ্রমণের আনন্দ উপভোগ করার জন্য এই গাড়িগুলোকে পছন্দ করে কেনেন। এই গাড়িগুলো রক্ষণাবেক্ষণের ঝামেলা কম এবং ভালো মাইলেজ দিতে পারে, যা কিনা পরিবার নিয়ে চলাফেরার জন্য উপযুক্ত। যদিও বাংলাদেশে আরো অনেক ভালো ও সুন্দর গাড়ি রয়েছে, তবুও এদেশের বেশির ভাগ মানুষের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে উপরে উল্লেখিত ফিচার সমৃদ্ধ এবং সাশ্রয়ী মূল্যের টয়োটা করোলা।
ইতিকথা
আমাদের আজকের প্রতিবেদনে উল্লেখিত সব গুলো বিষয় ও সমস্যার কথা মাথায় রেখে, ভেবে চিন্তে আপনি আপনার বাজেট অনুযায়ী সম্ভাব্য অপশনগুলোকে মূল্যায়ন করতে পারেন। কিন্তু যখন পরিবারের জন্য় সঠিক একটি গাড়ি বাছাই করার কথা আসে, তখন কোন ভাবেই গাড়িটির নিরাপত্তা জনিত বিষোয়গুলোর সাথে আপোষ করা চলবে না। আপনার পছন্দ যেমনই হোক না কেন, আপনার পরিবারের জন্য সেটিকে হতে হবে সেরা সিদ্ধান্ত।
আপনি যদি বাংলাদেশে গাড়ি কেনার কথা ভেবে থাকেন তাহলে এ দেশের বিভিন্ন আমদানীকারকদের পক্ষ হতে লেটেস্ট সব গাড়ির খোঁজ পাবেন Bikroy.com -এ। শুধুমাত্র লেটেস্ট ও নতুন ব্র্যান্ডের গাড়িই নয়, Bikroy.com -এর মার্কেটপ্লেসে রয়েছে ভেরিফাই করা বিক্রেতারদের পক্ষ থেকে হাজার হাজার পণ্যের বিজ্ঞাপন, যাতে গাড়ির পাশাপাশি রয়েছে ভাড়া কিংবা কেনার জন্য প্রপার্টি, চাকরির বিজ্ঞাপন সহ আরো কত কি।
একবার আপনার প্রয়োজনগুলো সঠিক ভাবে চিহ্নিত করতে পারলে আপনি এই প্রতিবেদনে আলোচিত লেটেস্ট সেডান গাড়ি কিংবা বড় আকারের অপশন ইত্যাদির মধ্যে থেকে বেছে নিতে পারবেন সহজেই।
Bikroy -এ শুধুমাত্র লেটেস্ট গাড়িই নয়, পাশাপাশি রয়েছে সারা দেশ থেকে নানা মডেলের ও ব্র্যান্ডের নতুন ও ব্যবহৃত গাড়ির বিজ্ঞাপন!
আপনার পরিবারের জন্য সঠিক ও সেরা গাড়িটি খুঁজে পাওয়ার জন্য রইলো শুভ কামনা!